আমি রাউজানের সাংসদের নির্দেশে পৌর এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। রাজনীতিতে আমি উড়ে এসে জুড়ে বসি নাই। আমার রাজনৈতিক জীবনে অনেক ঘাত প্রতিঘাত মোকাবিলা করেছি। আমার শ্রম ও মেধা দিয়ে চেষ্টা করেছি মানবতার কল্যাণে কাজ করতে। রাজনীতিতে আমি বোঝা হয়ে থাকি নাই।
দলকে শ্রম ও মেধা দিয়ে সাংগঠনিক ভাবে মজবুত করেছি। প্রধানমন্ত্রী বিচক্ষণ নেত্রী। তিনি ত্যাগের মুলায়ন করবেন। আমি আশ্বাবাদী পৌরবাসীর আাশা তিনি পূরণ করবেন। আমি মেয়র নির্বাচিত হই বা নাহই মানুষের পাশে ছিলাম ও থাকবো। আপনারা আগামী নির্বাচনে আমার পক্ষে থাকবেন। আপনারদের যথাযোগ্য সম্মান দিবো।
তিনি ১৬ নভেম্বর সোমবার মুন্সিরঘাটা চত্তরে রাউজান উপজেলা ছাত্রলীগ ও পৌরসভার ছাত্রলীগের উদ্যােগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় উপরোক্ত কথা গুলো বলেন। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জিল্লুর রহমান মাসুদের সভাপতিত্বে ও রাউজান কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল মাহামুদের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ্ব বশির উদ্দিন খান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাউন্সিলর জানে আলম জনি, দপ্তর সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, পৌরসভা আওয়ামীলীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম, তছলিম উদ্দিন, মুছা আলম খান চৌধুরী, ইউপি চেয়ারম্যান বিএম জসিম উদ্দিন হিরু, আবদুল লতিফ, হাসান মোহাম্মদ রাসেল, আহসান হাবিব চৌধুরী যুবলীগ নেতা সারজু মোহাম্মদ নাছের, সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা শওকত হোসেন, যুবলীগ নেতা আলমগীর আলী, তপন দে, জিয়াউল হক রোকন, আবু ছালেক, ওয়াহেদ বাবলু,
উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী পিবলু, পৌরসভা ছাত্রলীগের সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আসিফ, এমরান হোসেন জীবন, ছাত্রলীগ নেতা নাছির উদ্দিন, আরাফাত দিকদার, প্রমূখ।