রফিকুল আলম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কে বাধাগ্রস্থ করতে ষড়যন্ত্রকারীরা বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ভূমি-গৃহহীনদের মাঝে ঘর নিয়ে নানা আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে। শত শত ঘরের কাজে একদুটা সমস্যা হতেই পারে। মাটি ভরাট করে ঘর করলে বিষ্টির পানির স্রোতে মাটি চলে গেলে ক্ষতি হতে পারে।
সেগুলো আবার মেরামত ও করা যায়। কিন্তু এটা নিয়েও অনেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে ; ষড়যন্ত্রকারীরা পারলে একটা গৃহহীন পরিবারকে পূনর্বাসন করুন। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মমিনুর রহমান শনিবার ১০ জুলাই ফটিকছড়িতে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য নির্মিত ও নির্মানাধীন গৃহসমূহের গুনগত মান ঠিক আছে কিনা তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে এসে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তত্বাবধানে পরিচালিত সারাদেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ০২ শতাংশ জমিসহ সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে ঘর প্রদানের কার্যক্রম গ্রহণ করেন। দেশের একজন মানুষকেও প্রধানমন্ত্রী গৃহহীন রাখবেন না। আগামী বছরের দিকে যার ভিটি আছে ঘর নেই, তাদের ঘর করে দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক বলেন,পরিদর্শনে এসে দেখলাম উঁচু মাটিতে করা ফটিকছড়ি পৌর সভার ৮০ টি ও পাইন্দং ইউনিয়নে ১৮৮ টি গৃহ নির্মাণের প্রত্যেকটি ঘরের মান অত্যন্ত ভালো হয়েছ। এসময় জেলা প্রশাসক প্রতি উপকারভোগীর মাঝে মানবিক সহায়তা ও বনবিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় ৫টি করে বৃক্ষ চারা বিতরণ করেন।
পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন, ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সায়েদুল আরেফিন, ফটিকছড়ি উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন নাহার মুক্তা, ভাইস চেয়ারম্যান এড. সালামত উল্লাহ চৌধুরী শাহীন, ফটিকছড়ি পৌর মেয়র ইসমাইল হোসেন, পাইন্দং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরওয়ার হোসেন স্বপন, কাঞ্চননগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রশিদ উদ্দীন চৌধুরী কাতেব, সমিতিরহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ ইমন, সুন্দরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম শাহনেওয়াজ চৌধুরী,কাউন্সিলর ও ফটিকছড়ি প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম,কাউন্সিলর আলা উদ্দিন রাকিব ও বিট কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান প্রমুখ।