মহান স্বাধীনতা দিবস ২০২২ উপলক্ষ্যে ফটিকছড়ি পৌরসভা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের জমিদাতা ও পৌর কাউন্সিলরদের সংবর্ধনা এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্টান ৩১ মার্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্টিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও ফটিকছড়ি পৌর সভার মেয়র আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন। বিদ্যালয়ের সহ- সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত উক্ত অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, পৌরসভা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জসিম উদ্দিন, ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর রফিকুল আলম,কাউন্সিলর আলা উদ্দিন আল রাকিব, কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন, কাউন্সিলর মো: তৈয়ব, কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন, কাউন্সিলর বেলাল উদ্দিন, কাউন্সিলর গোলাপ মওলা, কাউন্সিলর আবুল কাসেম, কাউন্সিলর ফিরোজা বেগম, কাউন্সিলর রোকেয়া বেগম, কাউন্সিলর সেলিনা আকতার, জমিদাতা সদস্য মিজানুর রহমান চৌধুরী, রেজিয়া বেগম, ইঞ্জিনিয়ার আবদুল্লাহ আল মামুন, সাহাব উদ্দিন, ব্যবসায়ী আহমদ উল্লাহ নয়ন ও আবদুল খালেক।এতে আরো অতিথি ছিলেন,নুরুল আবছার, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, হাফেজ শাহ জাহান,মোঃ হেলাল উদ্দীন ও ডাক্তার ভূবন কান্তি শীল, স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সাবেক কাউন্সিলর ও উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ রায়। বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়ের জমি দাতা সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আবদুল্লাহ আল মামুন, মাষ্টার আহম্মদ উল্লাহ, সাহাব উদ্দিন ও আহমদ উল্লাহ নয়ন।
অনুষ্টানে প্রধান অতিথি মেয়র আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন বলেন, পৌর এলাকায় একটি উচ্চ বিদ্যালয় করা প্রয়োজন ছিল। সকলের সহযোগিতায় সবদিক চিন্তা করে এ বিদ্যালয় করা হয়েছে। এলাকার দানবীর সন্মানীত ব্যক্তিরা এগিয়ে না আসলে সম্ভব হতো না। ফলে আমাদের ছেলে – মেয়েদের লেখা পড়ার সুযোগের সৃষ্টি হয়েছে। নতুবা কয়েক কিলোমিটার দূরের বিদ্যালয়ে যেতে হতো। তিনি আরো বলেন, জমিদাতাদের মধ্যে অনেকে আজ আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু তাদেরকে আমারা হৃদয়ে রেখেছি। আবার অনেকে প্রবাসে রয়েছে। আগামীতে সকলের সহযোগিতায় এ বিদ্যালয় কলেজে রুপান্তরিত হবে। তিনি শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান যতভাল হবে ;ততো শিখতেও বুঝতে পারবে। পাঠদান বা লেখা পড়া ভাল হলে বিদ্যালয় হতে শিক্ষার্থীরা আরো উচ্চ শিক্ষা লাভ করবে। তিনি অভিবাবকদের উদ্যেশ্যে বলেন, ছেলে- মেয়েদের দিকে সু- নজর রাখতে হবে। তাদের চলা ফেরায় দিকে ও দৃষ্টি রাখতে হবে। সঠিক ভাবে লেখা পড়া করতেছে কি না দেখতে হবে।
অনুষ্টান শেষে বিদ্যালয়ে জমিদাতা ২৪ জনকে সম্মাননা ক্রেষ্ট ও সনদ পত্র,কাউন্সিলরদেরকে সম্মাননা ক্রেষ্ট এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।